নিউজ ফ্রন্টলাইনার ওয়েব ডেস্ক, নিউ দিল্লি,৪ ঠা অক্টোবর:দেশের রাজনীতিতে রাহুল গান্ধী সেইসঙ্গে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে বেশ আলোচনা। দেশে বিরোধী নেতা এবং নেতৃত্ব কে নিয়ে আন্দোলনের রাজপথ নিয়ে কত আলোচনা হয়েছে সাম্প্রতিক কালে তা নিয়ে তো প্রশ্ন উঠবেই।রাজনৈতিক মহলের অভিমত লড়াইয়ের ময়দানে থেকে লড়াইয়ে ফিরলেন কংগ্রেস নেতৃত্ব রাহুল এবং প্রিয়াঙ্কার হাত ধরে। অনেকের অভিমত হাথরসের ঘটনার প্রতিবাদ দেশের রাজনীতিতে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় বলে অভিমত উঠে এসেছে।

নির্যাতিতার পরিবারের পাশে থাকার বার্তা নিয়ে রাহুল গান্ধী এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধী যখন যাত্রা করে,সেই পথ আটকাতে রিতিমতন যুদ্ধের প্রস্তুতি নেয় উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ।বিশাল পুলিশবাহিনী মোতায়েন করে তাদের যাত্রা পথ আটকানো প্রক্রিয়া নেয় যদিও সমস্ত বাধা অতিক্রম করে যখন রাহুল এবং প্রিয়াঙ্কা এগিয়েছেন তখন পুলিশের বাধার মুখে পড়েছেন শারীরিকভাবে নিগৃহীত হয়েছেন দেশের মিডিয়ায় বারবার আলোচিত হয়েছে দেশের জরুরি অবস্থার যেন চিত্রপট ফিরিয়ে দিল হাত হাথরসের ঘটনা।

বার বার সমালোচনায় বিদ্ধ হয়েছে কংগ্রেস রাজপথের আন্দোলনে দেখা মেলে না কংগ্রেস নেতৃত্বের কিন্তু রাহুল প্রিয়াঙ্কার হাত ধরে সেই আন্দোলন উত্তরপ্রদেশে দেখছে গোটা দেশ।গতকাল শেষ পর্যন্ত পৌঁছালেন তারা বলা ভালো ব্যারিকেড ভেঙেই পৌঁছালেন তারা ।শারীরিক ভাবেও হেনস্থার শিকার হতে হয়।প্রথমে বাসে যাত্রা শুরু করলেও পরে পুলিশের দৃষ্টি এড়িয়ে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী নিজে গাড়ি চালিয়ে রাহুল কে নিয়ে পৌঁছে যান নির্যাতিতার বাড়িতে।

ভরসার হাত বাড়িয়ে দেন তাদের হাতে জড়িয়ে ধরেন নির্যাতিতার পরিবারকে।অনেকের প্রশ্ন রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার প্রশ্ন তুলবেন।সবাইকে অবাক করেই দীর্ঘক্ষণ মাথা নিচু করেই শুনলেন নির্যাতিতার মার যন্ত্রণার কথা।পরিবার কে দেখে মনে হচ্ছিলো এক ভরসার স্থল তাদের পাশে।গত দু দিন ধরে এক অসহনীয় অবরোধের মধ্যেও যেন এক টুকরো আলো যে আলো প্রতিবাদের যে আলো গণতন্ত্র বেঁচে থাকার আশ্বাস।
